×
শনিবার ● ২১ জুন ২০২৫ ৭ আষাঢ় ১৪৩২
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ শিরোনাম: বামনায় একধিক ফেক আইডির ফেসবুক পোষ্টে বিভ্রান্তিতে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী দলীয় উচ্চমহল,নেয়া হয়েছে আইনী ব্যবস্থা চট্টগ্রামের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক আলহাজ্ব আব্দুর রাজ্জাক আর নেই পাথঘাটায় ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধে নৌবাহিনীর তৈরি সাঁকো পরিদর্শনে কন্টিনজেন্ট কমান্ডার পাথরঘাটায় ঈদ উপলক্ষে যৌথবাহিনীর চেকপোস্ট- ৫টি মোটরসাইকেলে জরিমানা, ১টি জব্দ লক্ষ্মীপুরা দাখিল মাদ্রাসায় নতুন কমিটি: সভাপতি নাসির উদ্দিন নিলু গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণ বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত স্থানীয় বিজ্ঞাপনে কলুষিত সাংবাদিকতা: গণমাধ্যমের সুরক্ষা সাংবাদিক জালাল উদ্দিন জুয়েলের বাবা আব্দুর রশিদ আর নেই ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার
Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহিদের কন্যা লামিয়ার আত্মহত্যা
প্রকাশ : রবিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৫, ১০:৫২:০০ পিএম
দুমকী প্রতিনিধিঃ:
default.png

ধর্ষণের ঘটনার পর জুলাই আন্দোলনে শহিদ জসীম উদ্দিনের কন্যা লামিয়া (১৭) গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। শনিবার রাত নয়টায় শেখেরটেক ৬ নম্বর রোডের বি/৭০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
প্রতিবেশী ও স্থানীয়রা জানান, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য রোববার বিকালে মায়ের সঙ্গে গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল তার। শনিবার
মার্কেট থেকে কিছু কাপড়ও কিনেছেন। রাত আটটায় নিহতের মা রুমা বেগম ছোট মেয়েকে বাসার পাশেই মাদ্রাসায় দিয়ে আসতে যান। সেই সুযোগে রাত নয়টার দিকে রুমের ভেতর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন লামিয়া।
এরপর স্থানীয় বাসিন্দারা মিলে মরদেহ উদ্ধার করে শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নিয়ে যান।
নিহতের মামা সাইফুল ইসলাম জানান, আমি দোকানে বসা ছিলাম। হঠাৎ ফোনে জানতে পারি, আমার ভাগনী মারা গেছে। আমি দৌঁড়ে হাসপাতালে এসে দেখি আমার ভাগনির মরদেহ হাসপাতালে পড়ে আছে। জুলাই আন্দোলনে আমার বোন স্বামীহারা হলো। এখন মেয়েকে হারিয়েছে। আমার ভাগনির ধর্ষকরা জামিন পেয়ে গেছে। এখন আমার ভাগনি চলে গেছে। আমরা কার কাছে বিচার চাইব। কে বিচার করবে আমাদের।
উল্লেখ্য, পটুয়াখালীর দুমকি থানার অফিসার ইনচার্জ মো. জাকির হোসেন জানিয়েছেন, লামিয়াকে ধর্ষণের ঘটনায় এজাহারনামীয় দুই আসামি জামিন পাননি।
প্রতিবেশী জামিলা খাতুন জানান, সন্ধ্যার পর মা-মেয়ে মিলে কাপড় কিনেছেন। আগামীকাল (রোববার) বিকালে লঞ্চে করে বাড়িতে যাবে। আজকে (শনিবার) রাতে ছোট মেয়েকে নিয়ে মাদ্রাসায় যাওয়ার পর বড় মেয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে মারা গেছে। হয়তো কেউ তাকে ফোনে এমন কোনো হুমকি ধমকি দিয়েছে। যার কারণে সে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছে। আমরা এ হত্যার বিচার কার কাছে আর চাইবো।
এ বিষয়ে আদাবর থানার অফিসার ইনচার্জ এসএম জাকারিয়া জানান, এ ঘটনায় আমরা হাসপাতালে পুলিশ পাঠিয়েছি। তাদের সঙ্গে কথা বলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।।

আরও খবর

Ad for sale 225 x 270 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
🔝